মহিলাদের সম্মান ও আব্রুর জন্য আমাদের পুরুষরা যুদ্ধ করে।
নিজে টেম্পুতে ৫ টাকায় ভাড়ায় চড়ে নিজের বৌ- মেয়েকে ট্যাক্সি-রিক্সায় হাজার টাকা খরচ ছাড়া ঘর থেকে বের হতে দেয় না।
নিজের ছেলেকে যে বাবা হাত খরচ ৫০ টাকা দেয় সেখানে তার মেয়ের ব্যাগে ৫০০ টাকার নোট থাকে। শুধু ভালবাসে বলে।
নিজের বাবা,ভাইকে গালি দিলে কোন পুরুষের মাথায় খুন চাপে না। কিন্তু মা-বোন নিয়ে কিছু বললে নিরস্ত্র হয়েও সেই ব্যাক্তির উপর ঝাঁপিয়া পড়তে আমরা কুন্ঠিত হই না।
এক পুরুষ বাইরের পৃথিবীর জন্য শাসক,নেতা হলেও নিজের ঘরে সে তার অধিনস্থ মহিলাদের জন্য নিজে প্রজা সেজে থাকে।
নিজের কষ্টের টাকায় বৌ- সন্তানের জন্য ঈদের কাপড় কিনলেও নিজে সেই পুরানো লুঙ্গি পড়েই খুশি থাকে।
এসব আমাদের পূর্বপুরুষ থেকে চলে এসেছে। আমাদের পুরুষরা আমাদের নারীদের সম্মান এভাবেই দেয়। এরা ভালবেসে " আই লাভ ইউ" বলতে পারে না। কিন্তু ভালবাসায় তারা পূর্ণ।
নিজে টেম্পুতে ৫ টাকায় ভাড়ায় চড়ে নিজের বৌ- মেয়েকে ট্যাক্সি-রিক্সায় হাজার টাকা খরচ ছাড়া ঘর থেকে বের হতে দেয় না।
নিজের ছেলেকে যে বাবা হাত খরচ ৫০ টাকা দেয় সেখানে তার মেয়ের ব্যাগে ৫০০ টাকার নোট থাকে। শুধু ভালবাসে বলে।
নিজের বাবা,ভাইকে গালি দিলে কোন পুরুষের মাথায় খুন চাপে না। কিন্তু মা-বোন নিয়ে কিছু বললে নিরস্ত্র হয়েও সেই ব্যাক্তির উপর ঝাঁপিয়া পড়তে আমরা কুন্ঠিত হই না।
এক পুরুষ বাইরের পৃথিবীর জন্য শাসক,নেতা হলেও নিজের ঘরে সে তার অধিনস্থ মহিলাদের জন্য নিজে প্রজা সেজে থাকে।
নিজের কষ্টের টাকায় বৌ- সন্তানের জন্য ঈদের কাপড় কিনলেও নিজে সেই পুরানো লুঙ্গি পড়েই খুশি থাকে।
এসব আমাদের পূর্বপুরুষ থেকে চলে এসেছে। আমাদের পুরুষরা আমাদের নারীদের সম্মান এভাবেই দেয়। এরা ভালবেসে " আই লাভ ইউ" বলতে পারে না। কিন্তু ভালবাসায় তারা পূর্ণ।
হাজার বছর ধরে চলে আসা প্রায় সকল ধর্মই মহিলাদের আব্রু দিয়েছে। যুদ্ধ থেকে,ক্ষুধা থেকে রক্ষা করেছে। হিন্দু,খ্রিষ্টান,ইহুদি,ইসলাম,বুদ্ধ ধর্ম সহ পরিচিত সকলল ধর্মই রক্ষনশীল নারীবাদী।
তবে হঠাত এখন এটা কোন ধর্ম? ইল্যুমিনাতি?
তবে হঠাত এখন এটা কোন ধর্ম? ইল্যুমিনাতি?
কিন্তু হাজার বছর ধরে চলে আসা আমাদের শান্ত সমাজে কিছু ফিরিঙ্গি আসে। তারা বলে- নারীর সম্মান মানেই তাকে ঘর থেকে বের হতে দাও। নারীর সম্মান মানে - তাকে অন্য পুরুষের সামনে উন্মুক্ত কর।
ওরা বলে - অভাব তাড়াতে নারীদের কাজে পাঠাও। তবে এতদিন কী আমাদের মা-বোনরা না খেয়ে ছিল?
এখন তারা আমাদের মুখ দিয়েই আমাদের বলাচ্ছে। আমাদের অনেক বোন আজ তাদের কথাগুলোয় আমাদের সামনে নারী অধিকার নিয়ে বলে বেড়াচ্ছে।
আমরা আজ তাদের মতই চলি। তারা আমাদের মাঝে পুঁজিপাদী সমাজ প্রতিষ্ঠা করেছে। তারা অর্থের বিনিময়ে মানুষকে সম্মান করতে শেখাচ্ছে,আমরা তা করছি।
আগের বংশীয় সম্মানকে কেউ এখন মূল্য দেয় না ,ধার্মিকতা কোন মূল্য রাখে না।
তবে অনেকেই মনে করছে সে সব ফিরিঙ্গিদের আইডিয়ার কাছে আমরা মার খাচ্ছি। কিন্তু আল্লাহ তো সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।
আজ আমাদের অনেক বোন আব্রু করে। ঐসব ফিরিঙ্গিদের বিরুদ্ধেও লিখছে।
সময় সেদিন দূরে নয় যেদিন আমাদের পূর্বপুরুষদের আইডোলজি পুরো পৃথিবীতে ছড়াবে।
ওরা বলে - অভাব তাড়াতে নারীদের কাজে পাঠাও। তবে এতদিন কী আমাদের মা-বোনরা না খেয়ে ছিল?
এখন তারা আমাদের মুখ দিয়েই আমাদের বলাচ্ছে। আমাদের অনেক বোন আজ তাদের কথাগুলোয় আমাদের সামনে নারী অধিকার নিয়ে বলে বেড়াচ্ছে।
আমরা আজ তাদের মতই চলি। তারা আমাদের মাঝে পুঁজিপাদী সমাজ প্রতিষ্ঠা করেছে। তারা অর্থের বিনিময়ে মানুষকে সম্মান করতে শেখাচ্ছে,আমরা তা করছি।
আগের বংশীয় সম্মানকে কেউ এখন মূল্য দেয় না ,ধার্মিকতা কোন মূল্য রাখে না।
তবে অনেকেই মনে করছে সে সব ফিরিঙ্গিদের আইডিয়ার কাছে আমরা মার খাচ্ছি। কিন্তু আল্লাহ তো সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।
আজ আমাদের অনেক বোন আব্রু করে। ঐসব ফিরিঙ্গিদের বিরুদ্ধেও লিখছে।
সময় সেদিন দূরে নয় যেদিন আমাদের পূর্বপুরুষদের আইডোলজি পুরো পৃথিবীতে ছড়াবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন